মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে আজ মঙ্গলবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা এ মৌসুমের সর্বনিম্ন।
এই অঞ্চলে শীতের প্রকোপ ক্রমাগত বাড়ছে। সেই সঙ্গে বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির। আর এতেই দুর্ভোগে পড়েছেন জেলার সাধারণ মানুষ।
জেলা আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ভোরে কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সাথে দেখা মিলেছে সূর্যের।
তবে সন্ধ্যা পর থেকে হিমেল হাওয়া কারণে শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। এতে বিপাকে পড়েছেন হাওরাঞ্চলের বোরো চাষী ও চা শ্রমিকেরা।
এদিকে পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা বাড়ায় বিপাকে খেটে খাওয়া মানুষ। মঙ্গলবার সকাল ৯ টায় সর্বনিম্ন ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেতুলিয়া আবহাওয়া অফিস।
সোমবার ছিল ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি। জেলায় বিকেলের পর থেকে হালকা কুয়াশার সাথে উত্তরের হিমেল হাওয়ার কারণে শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে।
এতে সকালে কাজে বের হওয়া দিনমজুর, কৃষি শ্রমিকসহ খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। দুর্ভোগ বেড়েছে রিকশা, ভ্যান চালকসহ নিম্ন আয়ের মানুষের।।
তাপমাত্রা কমে গিয়ে আবারও শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করেছে চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুরে। সকালের দিকে হালকা কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে দেখা মিলেছে সূর্যের।
এছাড়া নাটোরেও কুয়াশা বাড়ার সাথে সাথে বেড়েছে শীতের তীব্রতাও। সেই সঙ্গে রয়েছে হিমেল হাওয়া। কনকনে শীতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে নিন্ম আয়ের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষজন।
পেট চালাতে কাজে বের হলেও কাজ পাচ্ছে না অধিকাংশ শ্রমজীবি মানুষ। অন্যান্য সময়ের তুলনায় অর্ধেকে নেমে এসেছে তাদের আয়।