Homeসারাদেশঝিনাইদহে মিঠা পানিতে গলদা চাষ করে সফলতা

ঝিনাইদহে মিঠা পানিতে গলদা চাষ করে সফলতা

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:

লবণাক্ত ও মোহনার মাছ হিসেবে পরিচিত গলদা চিংড়ির চাষ হচ্ছে এখন ঝিনাইদহে। ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বেড়বাড়ি, কলমনখালী ও বয়ড়াতলা গ্রামে পরীক্ষামূলক ভাবে মিঠাপানিতে গলদা চিংড়ি চাষে সফলতা পেয়েছে মৎস্য বিভাগ।

ঝিনাইদহ সদরের সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম সারোয়ার জানান, গলদা চিংড়ি মুলত মোহনার মাছ হিসেবে পরিচিত। তবে এই মাছ লবণাক্ত ও মিষ্টি উভয় পানিতে চাষ হয়। সেই হিসেবে ঝিনাইদহে পরীক্ষামূলক ভাবে চাষ করে সফলতা পাওয়া গেছে। মৎস্য বিভাগের উদ্যোগে তিনটি প্রদর্শনী খামারে চাষকৃত এই মাছের বয়স এখন দুই মাস। আগামী চার মাসের মধ্যে মাছগুলো বিক্রির উপযোগী হবে বলে তিনি জানান।

সরেজমিন দেখা গেছে, বয়ড়াতলা গ্রামের মনিরুজ্জামান ১৫ শতক জলাশয়ে গলদা চিংড়ির খামার করেছেন। মাছগুলোর বয়স এখন দুই মাস। পুকুরের পানিতে সহজেই মাছগুলো বড় হচ্ছে। কোন প্রতিকূলতা নেই। ঝিনাইদহ সদর উপজেলা মৎস্য অফিস গলদা চাষে সহায়তা করছে বলে খামারিরা জানান।

আরো পড়ুনঃ   নরসিংদীতে দুই সন্দেহভাজন ডাকাত গণপিটুনিতে নিহত
আরো পড়ুনঃ   একযোগে বদলী করা হলো সাতক্ষীরা মেডিকেলের ২৬ চিকিৎসককে

এছাড়া কলমনখালী গ্রামের মানিক ও বেড়বাড়ি গ্রামের হাসান মৎস্য বিভাগের প্রদর্শনী খামারে গলদার চাষ করছেন। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, ঝিনাইদহের আশপাশ জেলার কোথাও গলদার চাষ নেই। ঝিনাইদহে এই প্রথম গলদার চাষ হচ্ছে।

সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম সারোয়ার জানান, গলদা চাষে ঝিনাইদহে প্রচুর সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আশা করা যাচ্ছে এক সময় ঝিনাইদহের খামারিরা গলদার চাষে মনযোগী হবেন। তিনি জানান, গলদা ছাড়াও বিল-বাওর থেকে হারিয়ে যাওয়া প্রজাতির মাছের চাষ করা হচ্ছে ঝিনাইদহে। বিলুপ্ত প্রজাতির মাছ চাষের চেষ্টা করছে মৎস্য বিভাগ।

ভারতীয় ট্রাকচালকদের স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনীহায় ঝুঁকিতে বেনাপোল

বাংলাদেশে প্রবেশে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না ভারতের পণ্যবাহী ট্রাকচালকরা। মাস্ক ছাড়াই থাকছেন, ঘোরাফেরা করছেন। এতে মারাত্মক করোনা ঝুঁকিতে রয়েছে দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর বেনাপোল। যদিও...

সর্বশেষ সংবাদ