Homeআন্তর্জাতিককোনোভাবেই আফিম চাষ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না আফগানিস্তান

কোনোভাবেই আফিম চাষ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না আফগানিস্তান

ভয়াবহ মাদক হেরোইন তৈরির কাঁচামাল হিসেবে পরিচিত আফিমের ৯০ শতাংশ আসে আফগানিস্তান থেকে। কোনোভাবেই আফিম চাষ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না আফগান সরকার। অভিযান চালিয়ে প্রতি বছরই ধ্বংস করা হচ্ছে শত শত টন মাদক। তবুও মাফিয়াদের দৌড়াত্ম্যে কমছে না বহুমুখী অপরাধ প্রবণতা।

রাজধানী কাবুলসহ আফগানিস্তানের বিভিন্ন শহরে অভিযান চালিয়ে জব্দ করা হয়েছে নামি-দামি এসব মাদক। যার মধ্যে বেশিরভাগই হেরোইন তৈরির কাঁচামাল হিসেবে পারিচিত আফিম; রয়েছে, গাঁজা, মদ, ইয়াবাসহ বিভিন্ন প্রকারের মাদক। জব্দ করা ওই ৬৭ টন মাদক জ্বালিয়ে দেয় প্রশাসন। যে কোনো মূল্যে আফগানিস্তান থেকে মাদকের রাজ্য ধ্বংস করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধ বিষয়ক প্রতিনিধি সিজার গুডেজ। তিনি বলেন, ২০২১ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান নিয়ে নতুন পরিকল্পনা করছি আমরা। অবৈধ মাদক, সংঘবদ্ধ অপরাধ, এবং সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে সরকারকে সব ধরনের সহায়তা করতে তারা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ বলেও জানান তিনি।

আরো পড়ুনঃ   মিয়ানমারের সেনাঘাঁটি বিদ্রোহীদের দখলে, প্রধান বিমানঘাঁটিতে রকেটহামলা
আরো পড়ুনঃ   মিয়ানমারের সেনাঘাঁটি বিদ্রোহীদের দখলে, প্রধান বিমানঘাঁটিতে রকেটহামলা

জানা যায়, বিশ্বে যত আফিম সরবরাহ করা হয় তার ৯০ ভাগই আসে আফগানিস্তান থেকে। দেশটির যেসব এলাকায় এই আফিমের চাষ হয় তার বেশিরভাগই সশস্ত্র গোষ্ঠী তালেবান নিয়ন্ত্রিত। তাই এর উৎপাদন নির্মূল করা অনেকটাই অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।

প্রতি বছরই উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে অবৈধ এই ব্যবসার পরিসর। মাদকের নেটওয়ার্ট ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতেও। ফলে এসব মাফিয়া গ্যাংয়ের কারণে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা আরও ঝুঁকিতে পড়েছে।

আফগানিস্তানে আফিম চাষ অপরাধ হিসেবে বিবেচিত। তারপরও দরিদ্র কৃষকরা অর্থের জন্য এই আফিম বা পপি চাষে উৎসাহী হয়। বছরে ৫-৬ হাজার টন পর্যন্ত আফিম উৎপাদন হয় এশিয়ার এই দেশটিতে।

নষ্ট খেজুর বিক্রি করায় ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি : পবিত্র রমজান মাসে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পচা খেজুর বিক্রির অপরাধে ৫ জনকে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন...

সর্বশেষ সংবাদ