যদিও দোকানপাট খোলার সুফল এখনো না পাওয়ার দাবি ব্যবসায়ীদের।
একদিকে বিধিনিষেধ অন্যদিকে ঈদ কেনাকাটা। দুটোর সমন্বয় করতে গিয়েই তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে রাজধানীর বিভিন্ন শপিংমল আর বিপণিবিতানগুলোতে।
রাজধানীর মৌচাক মার্কেটের চারটি প্রবেশদ্বারের মাত্র একটিতেই আছে জীবাণুনাশক টানেল। কোনো দোকানেই চোখে পড়েনি হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবহার। আবার স্বাস্থ্যবিধি মানতে উদাসীনতা রয়েছে শপিংয়ে আসা ক্রেতাদের মধ্যেও। ঝুঁকি মাথায় নিয়ে শিশুদের নিয়েও আসছেন অনেকে।
যদিও ব্যবসায়ীরা বলছেন, গণপরিবহন বন্ধ রেখে শপিংমল খুলে দেয়ায় মিলছে না সুফল।
মৌচাক মার্কেটের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘লকডাউনের কারণে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় কাস্টমার আসতে পারে না। আমাদের ব্যবসায় মন্দা যাচ্ছে। আমরা বছরের ১১ মাস অপেক্ষা করি এই একটি রমজান মাসের জন্য। সেই মাসটা গতবছরও আমরা পেলাম না, এই বছরও পেলাম না।’
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, টাকার অংকে কমপক্ষে দশগুণ কম এবারের ঈদের বেচাকেনা।
চলমান লকডাউনে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে দোকানপাট।