টি২০ বিশ্বকাপ শুরু হয়েছে ২০০৭ সাল থেকে। সবগুলোতেই খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে নয়টি দল। তার মধ্যে ফাইনাল খেলাতো দুরে থাক, সেমিফাইনালেও পৌছাতে পারেনি কেবল একটি দল। আর সেটি হলো বাংলাদেশ ক্রিকেট দল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, শ্রীলংকা, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা করেছে বাজিমাত।
টি২০ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের একমাত্র সেঞ্চুরিটি করেছিলেন বাঁহাতি ওপেনার তামিম ইকবাল। ২০১৬ সালের আসরে প্রথম রাউন্ডের ম্যাচে ধর্মশালায় ওমানের বিপক্ষে ৬৩ বলে অপরাজিত ১০৩ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি।
তাছাড়া টি২০ বিশ্বকাপের কোনো ম্যাচে ৫ উইকেট নেওয়া একমাত্র বাংলাদেশি বোলার মুস্তাফিজুর রহমান। ২০১৬ সালের আসরেই সুপার টেনে কলকাতায় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২২ রানে ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন বাঁহাতি এই পেসার।
টি২০ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ তিনটি হাফসেঞ্চুরি করেছেন অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।
টি২০ বিশ্বকাপের আগের আট আসরে বাংলাদেশ মোট ৩৮ ম্যাচ খেলে জিতেছে মাত্র নয়টি ম্যাচ।
অধিনায়ক হিসেবে টি২০ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে বেশি নয়টি ম্যাচ খেলেছেন মুশফিকুর রহিম।
বাংলাদেশের হয়ে টি২০ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ১০টি ক্যাচ নেওয়ার কীর্তি দুজনের দখলে। তারা হলেন, সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
টি২০ বিশ্বকাপের এক আসরে বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক সাকিব। বাঁহাতি স্পিনে ২০২১ সালের আসরে তিনি ৬ ম্যাচে ১১ উইকেট নিয়েছিলেন।
মোহাম্মদ আশরাফুল টি২০ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দ্রুততম হাফসেঞ্চুরির মালিক। তিনি ২০০৭ সালের আসরে জোহানসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০ বলে ফিফটি স্পর্শ করেছিলেন।
টি২০ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জার্সিতে সবচেয়ে বেশি ২৩টি ছক্কা হাঁকানোর কীর্তি রয়েছে সাকিবের নামের পাশে।
টি২০ বিশ্বকাপে অন্তত ১০ ম্যাচ খেলা ১৫ দলের মধ্যে জয়ের হারে বাংলাদেশের অবস্থান সবার নিচে। তারা জিতেছে শতকরা ২৪.৩২ ভাগ মার্চ। তাদের ঠিক ওপরে আছে স্কটল্যান্ড। ১৮ ম্যাচের পাঁচটিতে জেতায় স্কটিশদের জয়ের।