ক্রিকেটারদের রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নতুন কিছু নয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অবসর নেওয়ার পরই পুরোদস্তুর রাজনীতিবিদ হন।
তবে ব্যতিক্রম কেবল সাকিব-মাশরাফীদের ক্ষেত্রে। জাতীয় দলে থাকতেই রাজনীতিতে যোগ দিয়ে ব্যাপক সমালোচনার শিকার হয়েছেন এই দুই তারকা ক্রিকেটার।
এবার খেলোয়াড়দের রাজনীতি করা নিয়ে মুখ খুললেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
তার মতে অবসরের পর কেউ রাজনীতিতে যোগ দিতে চাইলে দিতে পারে, তবে খেলা চালিয়ে যাওয়া অবস্থায় এমনটা করা (রাজনীতি) উচিত নয়।
এসব পেশাদারিত্বের অভাবের কারণে স্বার্থের সংঘাত সৃষ্টি হয়। ক্রিকবাজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা।
আসিফ মাহমুদ বলেন, আমার মনে হয় অবসরের পর কেউ রাজনীতিতে যোগ দিতে চাইলে দিতে পারে, তবে খেলা চালিয়ে যাওয়া অবস্থায় এমনটা করা (রাজনীতি) উচিত নয়।
এসব পেশাদারিত্বের অভাবের কারণে স্বার্থের সংঘাত সৃষ্টি হয়। আমি এটা নিয়ে আগেও বলেছি।
রাজনীতির পাশাপাশি ক্রিকেটারদের বিজ্ঞাপন এবং ব্যবসায় জড়ানো নিয়েও বিসিবির সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা।
তার ভাষ্য, শুধু রাজনীতিই নয়, কিছু বিজ্ঞাপন আছে যা আইন এবং মানুষের বিপক্ষে যায়। তারা ব্যবসা করতে পারে। তবে এটা নিয়ে একটা নীতিমালা থাকতে হবে যে তারা কি করতে পারে বা কি না করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, ভারতের কয়েকজন ক্রিকেটারের নামে বেটিং ব্যবসার (এন্ডোর্সমেন্ট) অভিযোগ আছে, বাংলাদেশিদের নামেও আছে। তাই আমি মনে করি এটা নিয়ে একটা নীতিমালা থাকা উচিত। বিসিবি এটা ঠিক করতে পারবে।